আজ ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং

অধ্যাপক পদে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি,কোন বিষয়ে কতজন পদোন্নতি পেলেন

বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদে কাঙ্ক্ষিত পদোন্নতি সভার সফল সমাপ্তি হয়েছে গত ২৬ জুলাই ২০২০। আজ ৩০ জুলাই ২০২০ সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদে ৬০৭ জনের অধ্যাপক পদে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। এর মধ্যে-
অর্থনীতি -৪৪ জন
আরবি-৫ জন
ইসলাম শিক্ষা -১৭ জন
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি -৫৩ জন
ইংরেজি -৪৩ জন
ইতিহাস -৪৫ জন
উদ্ভিদবিদ্যা-৪৬ জন
কৃষি বিজ্ঞান-৩ জন
গার্হস্হ্য অর্থনীতি -৪ জন
গনিত-৩৪ জন
দর্শন-৫০ জন
পদার্থবিদ্যা-২৯ জন
পরিসংখ্যান -১ জন
প্রাণিবিদ্যা-৩৬ জন
বাংলা-২১ জন
ব্যবস্থাপনা-৩৯ জন
ভূগোল-৪ জন
মৃত্তিকা বিজ্ঞান-১ জন
মনোবিজ্ঞান-৩ জন
রসায়ন-২২ জন
রাষ্ট্রবিজ্ঞান-৪৬ জন
সমাজকল্যান-১৬ জন
সমাজবিজ্ঞান -৬ জন
সংস্কৃতি-১ জন
হিসাববিজ্ঞান-৩৩ জন
শিক্ষা-৫ জন
২০১৯ সালের শুরুতে বর্তমান সরকার নতুন মেয়াদে ক্ষমতায় আসে।  শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এম.পি ও উপমন্ত্রী জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী এম.পি দায়িত্ব নেওয়ার পর শিক্ষা ক্যাডারে এটাই প্রথম পদোন্নতি। বিশ্লেষকদের মতে, অনেক প্রত্যাশার, এই বড় পদোন্নতির কারণে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির উপর শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের আস্থা আরো অনেক বেড়ে যাবে। এতে কাজে কর্মে গতিশীলতা বাড়বে।
২০১৯ সালে সাবেক শিক্ষা সচিব জনাব মোঃ সোহরাব হোসাইন অবসর-প্রস্তুতি ছুটিতে গেলে এবং মন্ত্রণালয়ের কলেজ উইং এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদে কয়েক দফা পরিবর্তন হলে ঐ বছর ডিপিসির আয়োজন করতে পারেনি মন্ত্রণালয়।
বর্তমান শিক্ষা সচিব মো: মাহবুব হোসেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগদানের পর পদোন্নতির উদ্যোগ নেওয়া হয়। করোনা জনিত সংকটে লকডাউন শুরু হলে এটি আরো কিছু বিলম্বিত হয়। তবে মে মাসেই মূলত পূর্ণাঙ্গ গতিতে কাজ শুরু হয় বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কলেজ শাখার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পদোন্নতির যোগ্য কর্মকর্তাদের এসিআর যাচাই, সংশোধন এবং চুড়ান্ত ফিটলিস্ট তৈরি করার জন্য করোনার এ অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও নিরলস কাজ করে গেছেন। এজন্য পদোন্নতি প্রাপ্ত কর্মকর্তারা মাউশি অধিদপ্তরের কলেজ শাখার সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। শিক্ষা পত্রিকার সাথে একান্ত আলাপকালে পদোন্নতি প্রাপ্ত কয়েকজন ক্যাডার কর্মকর্তা পদোন্নতি বিষয়ে সকল কাজ সমন্বয়ের জন্য মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর  ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক ও মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) প্রফেসর মো.শাহেদুল খবির চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ